কাপ্তাই প্রতিনিধি।
খাদ্য মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাঙামাটির সাংসদ দীপংকর তালুকদার এমপি বলেন, সংস্কৃতি চর্চা মানুষের মনকে বড় করে। কাপ্তাই সঙ্গীত প্রতিভা অন্বেষণ এর মাধ্যমে নতুন নতুন প্রতিভা বের হয়ে আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
তিনি সোমবার ( ৩১ জুলাই) বিকেল ৫ টায় রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কাপ্তাই সঙ্গীত প্রতিভা ২০২৩ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
কাপ্তাই উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে এই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সভাপতি রুমন দে’র সভাপতিত্বে শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক ঝুলন দত্তের সঞ্চালনায় এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী, কাপ্তাই ৪১ বিজিবির অধিনায়ক লে: কর্নেল সাব্বির আহমেদ এএসসি,জেলা পরিষদ সদস্য অংসুইছাইন চৌধুরী ও দীপ্তিময় তালুকদার, কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মফিজুল হক, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উমেচিং মারমা, কাপ্তাই সহকারী কমিশনার (ভূমি) মারজান হোসেন,
কাপ্তাই উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সহ সভাপতি খোরশেদুল আলম কাদেরী, কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ, চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন মিলন, ওয়াগ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চিরনজীত তনচংগ্যা, চিৎমরম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওয়েশ্লিমং চৌধুরী, সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য প্রকৌশলী রুবায়েত আক্তার চৌধুরী ও ১ নং চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী বেবী।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন কাপ্তাই সঙ্গীত প্রতিভা অন্বেষণ ২০২৩ এর আহবায়ক ও উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সহ সভাপতি ডা: প্রবীর খিয়াং, সদস্য সচিব ও উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির যুগ্ম সম্পাদক মংসুইপ্রু মারমা।
গত ৩ জুন কাপ্তাই উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে বাংলা গানের চর্চার পাশাপাশি ক্ষুদ্র নৃ- গোষ্ঠীর সংস্কৃতি চর্চা বিকাশে কাপ্তাই সঙ্গীত প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
এতে ২ শতাধিক বাংলা গানের শিল্পীর পাশাপাশি মারমা, তনচংগ্যা, চাকমা, খিয়াং, পাংখোয়া, বম ও ত্রিপুরা ভাষার শতাধিক প্রতিযোগী অংশ নেন।
৫ টি রাউন্ড প্রতিযোগিতা শেষে গত ২২ জুলাই চুড়ান্ত রাউন্ড প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।