ডুমুরিয়া প্রতিনিধি।
ডুমুরিয়ায় প্রতিবন্ধী অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবার সকাল ১০টার সময় ডুমুরিয়া উপজেলা অফিসার্স ক্লাবে প্রতি বন্দীদের উপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন
প্রতিবন্ধীদের উপজেলা সভাপতি প্রতিম তরফদার।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ডুমুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী অফিসার সঞ্জিব দাশ । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডুমুরিয়া উপজেলা সমাজসেবা অফিসার সুব্রত বিশ্বাস। ডুমুরিয়া উপজেলার বিশিষ্ট সমাজ সেবক হযরত মাওলানা মুফতী আব্দুল কাইয়ুম জমাদার। মনিটরিং অফিসার সি আর পির শামীম রেজা। সাংবাদিক শেখ মাহাতাব হোসেন। সহকারী শিক্ষক অফিসার মোঃ শাহজাহান।
আমজাদ হোসেন। গ্রাম উন্নয়ন সমিতির ম্যানেজ দিপংকর গোলদার। সি আর পির প্রতিনিধি মোঃ আসাদুজ্জামান। বক্তব্য রাখেন মাওলানা আব্দুল রাজ্জাক। সন্জয় মন্ডল। প্রমুখ।।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তি সমাজের কোন অভিশাপ অভিশাপ ও সমাজের কোন বোঝা নয়, সমাজের সকল ক্ষেত্রে প্রতিটি কমিটির সঙ্গে একীভূত ভাবে কাজ করার জন্য আজকের আমাদের কর্মশালা।
একটি সন্তানের মায়ের প্রতি তীব্র আকর্ষণ কোন অদ্ভুত
বিষয় নয়। মা ও সন্তানের সম্পর্ক পৃথিবীর সবচেয়ে মজবুত সম্পর্ক। তাই সন্তানকে শুধুমাত্র পৃথিবীর আলাে দেখানােই
মায়ের একমাত্র কাজ না। সন্তানের ভবিষ্যৎ নির্মানে
তাদেরকে নৈতিকতা ও মূল্যবোেধের শিক্ষা দিতে মায়ের
ভুমিকা অন্যতম। মা ও সন্তানের জীবন একে অপরকে
ঘিরেই আবর্তিত। সন্তানের প্রতি মায়ের ভালবাসা পৃথিবীর
সবচেয়ে সুন্দর, শক্তিশালী ও পবিত্র অনুভূতি।
যে মুহুর্তে একজন নারী প্রথম মা হয় ঠিক তখন থেকেই
তার জীবন নতুনভাবে মােড় নেয়। সন্তানের পূর্নাঙ্গ বিকাশে
মাকে অনেক কঠিন ও সতর্ক ভূমিকা পালন করতে হয় যেটা
আবেগ দিয়ে সম্ভব নয়। সন্তানকে সুস্থতার সাথে বড় করেশিশুর প্রতিবন্ধিতা দ্রুত সনাক্তকরণ, প্রতিবন্ধিতা দূরীকরণে
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। যেমন- সেরিব্রাল
পালসি যদি প্রথম অবস্থাতেই সনাক্ত করা যায় তাহলে
যথাযথ সুচিকিৎসার মাধ্যমে শিশুকে স্বাভাবিক অবস্থায়
দ্রুত ফিরিয়ে আনা সম্ভব এবং পরবর্তিতে দৈহিক ও
মানসিক সমস্যাগুলাে থেকে সুস্থ করা সম্ভব । যেটা দেরিতে
সনাক্ত হলে শিশুকে সারিয়ে তােলাটা অনেক কঠিন হয়ে
পড়ে। সাধারনত বাচ্চার বয়সের ৩ বছরের মধ্যে জন্মগত
ত্রুটি বা অন্যান্য কারণে বিভিন্ন ধরণের বিকলাঙ্গতা বা
প্রতিবন্ধিতা থাকলে সেটা বাচ্চা বড় হয়ে উঠার সাথে সাথে
তীব্র আকার ধারণ করে। প্রাথমিক অবস্থায় সমস্যাসমূহ
সনাক্ত করা সম্ভব হলে সঠিক চিকিৎসা ও উপযুক্ত পরিবেশ
তৈরী করে শিশুর প্রতিবন্ধিতা জনিত শারিরীক ও মানসিক
জটিলতাগুলােকে দূরীকরণের মাধ্যমে শিশুকে সুস্থ।
| স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভবচিকিত্সক কিভাবে বুঝে থাকেন হাড়ের পরিবর্তন না।
কোন নরম টিস্যুর (স্নায়ু, ডিস্ক, লিগামেন্ট, মাংশপেশী)
পরিবর্তন –
এক্স-রে এর মাধ্যমে বােঝা যায় ঘাড়ের কোন কোন
হাড়ে আকৃতিগত পরিবর্তন হয়েছে ।
ঘাড়ের কোন হাড় থেকে বর্ধিত হাড় বের হয়েছে।
ঘাড়ের হাড়সমূহের নির্দিষ্ট বাক ঠিক আছে, নাকি বাক
বেশী হয়েছে বা কমে গেছে।