1. [email protected] : admin :
  2. 52n[email protected] : News 52 Bangla : Nurul Huda News 52 Bangla
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ :
সেনাবাহিনীর উদ্যােগে শিক্ষার্থীদের প্রেষণা মূলক ক্লাস কাপ্তাইয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ মোকাবেলায় করনীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কাপ্তাই ইফা কর্তৃ্ক সম্মাননা প্রদান নির্বাহী অফিসার রুমন দে কাপ্তাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪২তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন নতুন ব্রিজ নির্মাণে দুইদিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙছড়ি – কাপ্তাই প্রধান সড়ক। কাপ্তাই উচচ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইভটিজিং নারী ও শিশু নির্যাতন সচেতনমূলক সভা কাপ্তাইয়ে সপ্তাহব্যাপী ভূমিসেবা সমাপনীতে আলোচনা সভা ও র‍্যালী কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত। বঙ্গবন্ধুর ” জুলিও কুরি” শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পুর্তিতে কাপ্তাইয়ে নানা আয়োজন কাপ্তাইয়ে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ৬ পরিবারের মাঝে টিন ও নগদ অর্থ বিতরণ

ঝিনাইদহে জেলা জুঁড়ে ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ৩ জুন, ২০২০

মনিরুজ্জামান মনির,(শৈলকুপা) ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ

ঝিনাইদহে করোনাকালে ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিপাকে পড়েছেন হাজার হাজার গ্রাহক। লকডাউনে মিটার রিডিং না করেই বিদ্যুৎ বিল করার অভিযোগ উঠেছে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সঠিক বিল দেয়ার দাবি গ্রাহকদের। এ ব্যাপারে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি ওজোপাডিকো কর্মকর্তারা।

ঝিনাইদহ সদরের ঝিনুকমালা আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দা ঝালমুড়ি বিক্রেতা আজিজুর রহমান। গতকাল পর্যন্ত মিটারের রিডিং ৭ হাজার ৩৪১ ইউনিট থাকলেও ক’দিন আগের দেয়া বিদ্যুৎ বিলে রিডিং দেখানো হয়েছে ৭ হাজার ৪’শ ইউনিট। করোনায় কর্মহীন তার উপর বাড়তি এই বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিপাকে তিনি। আজিজুর রহমান বলেন, ৬০ ইউনিট বেশি এসেছে। আমি দিন আনি দিন খাই। আমার উপার্জন বন্ধ। এখন বাড়তি বিল কীভাবে দেবো।
শহরের কাঞ্চননগর এলাকার একটি বাসভবনের বিদ্যুৎ বিলে বর্তমান মিটার রিডিং দেখানো হয়েছে ১,৯৪০ ইউনিট। পূর্ববর্তী ইউনিট দেখানো হয়েছে ১,৮৬০ ইউনিট। কিন্তু মিটারের দেখা যাচ্ছে বর্তমান রিডিং ১,৮৪৭ ইউনিট। এমনই ভুতুড়ে বিলের খপ্পরে পড়েছেন ঝিনাইদহ ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড’র হাজার হাজার গ্রাহক। গুণতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। প্রতিদিন বিদ্যুৎ অফিসের অভিযোগ কেন্দ্রে লাইন দিচ্ছে ভুক্তভোগীরা। সেখানেও হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তাদের।

এক ভুক্তভোগী বলেন, প্রতি মাসে যেখানে ১৫০ টাকা বিল আসে। সেখানে তিন মাসে করেছে ১৫শ’ টাকা। তিন থেকে চার গুন বেশি বিল হয়েছে যা আমার পক্ষে পরিশোধ করা অসম্ভব।
এ ব্যাপারে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি ঝিনাইদহ ওজোপাডিকোলি’র নির্বাহী প্রকৌশলী পরিতোষ চন্দ্র সরকার। বিদ্যুৎ বিভাগের দেয়া তথ্যমতে জেলা শহর, শৈলকুপা, কালীগঞ্জ, কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর শহরে ওজোপাডিকো’র গ্রাহক সংখ্যা ১ লাখ ২৫ হাজার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই বিভাগের আরও খবর
2019 All rights reserved by |Dainik Donet Bangladesh| Design and Developed by- News 52 Bangla Team.
Theme Customized BY News52Bamg;a