1. rajubdnews@gmail.com : adminb :
  2. babu.repoter@gmail.com : Babu : Nurul Huda Babu
August 14, 2025 12:36 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
দীর্ঘ ২৭ বছর পরে স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সম্মেলনে সভাপতি কামাল, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল পাথরকান্ডে সংশ্লিষ্টরা কেউ দায় এড়াতে পারেন না-আহমেদ আবু জাফর পরিবেশ রক্ষায় ‘সাদা পাথর’-এর গুরুত্ব ভাণ্ডারিয়া শাহাবুদ্দিন কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, সভাপতি ও অফিস সহকারির বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ কাউখালীতে দুর্যোগ আগাম কার্যক্রম বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত কাউখালীতে শিক্ষার্থীদের নিজ গ্রাম সম্পর্কে জানি, শীর্ষক কর্মসূচি অনুষ্ঠিত আলাস্কা থেকে সত্যিই রাশিয়া দেখা যায়! ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের আগে চাঞ্চল্যকর তথ্য গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার আসল কারণ কি মানসিক স্বাস্থ্য? চাঞ্চল্যকর তথ্য! ট্রাম্পের ক্ষমতা, রাশিয়ার হুমকি এবং কোভিড-১৯ মাদারীপুরে ৪০০ শিক্ষার্থীদের ইসলামী ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

ডেলিভারি হয়নি! দিনের পর দিন, ট্রাকে বন্দি কয়েক হাজার বাচ্চা!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Tuesday, May 20, 2025,

যুক্তরাষ্ট্রের ডেলাওয়্যার অঙ্গরাজ্যে একটি বিশাল সংখ্যক মুরগির বাচ্চা, যা ডাক বিভাগের একটি ট্রাকে কয়েক দিন ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল, বর্তমানে একটি পশু আশ্রয়কেন্দ্রের জন্য বিশাল উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জানা গেছে, প্রায় ১২ হাজার মুরগির বাচ্চা একটি মেইল বিতরণ কেন্দ্রে আটকে ছিল।

পর্যাপ্ত খাবার ও পানির অভাবে এদের মধ্যে কয়েক হাজারের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে, সেখানকার ফার্স্ট স্টেট অ্যানিম্যাল সেন্টার এবং এসপিসিএ (First State Animal Center and SPCA) নামক পশু আশ্রয়কেন্দ্রটি জীবিত বাচ্চাগুলোর দেখাশোনা করছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ডাক বিভাগ, ইউএসপিএস (USPS), এই ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে নেমেছে। তারা জানিয়েছে, কিভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা তারা খতিয়ে দেখছে।

পেনসিলভেনিয়া ভিত্তিক ফ্রিডম রেঞ্জার হ্যাচারি (Freedom Ranger Hatchery) নামের একটি কোম্পানি এই বাচ্চাগুলোর উৎপাদন ও সরবরাহ করে। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্বাস্থ্য সুরক্ষার কারণে তারা এই বাচ্চাগুলোকে ফেরত নিতে পারবে না।

আশ্রয়কেন্দ্রের কর্মীরা বর্তমানে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করছেন এই বাচ্চাগুলোর দেখভালের জন্য। আশ্রয়কেন্দ্রের পরিচালক জন পারানা জানিয়েছেন, কর্মীদের এই অতিরিক্ত কাজের চাপ সামলাতে হচ্ছে।

সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আর্থিক সংকট। অনেক কর্মচারী ব্যক্তিগতভাবেও এই কাজে অর্থ সাহায্য করছেন। যদিও বাচ্চাগুলোর মধ্যে কিছু টার্কি, হাঁস এবং কোয়েল ছিল, তবে এদের অধিকাংশই ছিল ফ্রিডম রেঞ্জার জাতের মুরগির বাচ্চা।

আশ্রয়কেন্দ্রটি বর্তমানে বাচ্চাগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। কারণ, ফ্রিডম রেঞ্জার বাচ্চাগুলো বড় হতে প্রায় দশ সপ্তাহ সময় নেয়।

এর ফলে তাদের খাদ্য এবং স্থান সংকুলানের চাহিদা ক্রমশ বাড়বে। ডেলাওয়্যার অঙ্গরাজ্যের কৃষি বিভাগ ইউএসপিএস থেকে খবর পাওয়ার পর, এই প্রাণীগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।

যদিও বিভাগটি শুরুতে প্রতিদিন প্রতি বাচ্চার জন্য ৫ ডলার করে আর্থিক সহায়তার কথা জানিয়েছিল, তবে বর্তমানে তারা তাদের তহবিলের অভাবের কথা জানাচ্ছে।

আশ্রয়কেন্দ্রটি বর্তমানে জনসাধারণের কাছ থেকে সাহায্যের প্রত্যাশা করছে। জীবিত বাচ্চাগুলোর উপযুক্ত যত্ন নিশ্চিত করতে এবং তাদের নতুন ঠিকানা খুঁজে বের করতে সাহায্য প্রয়োজন।

এই ঘটনার মাধ্যমে পশুদের প্রতি মানবিক আচরণ এবং সঠিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব আরও একবার স্পষ্ট হয়েছে।

তথ্য সূত্র: সিএনএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT