1. rajubdnews@gmail.com : adminb :
  2. babu.repoter@gmail.com : Babu : Nurul Huda Babu
August 13, 2025 10:52 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য যুব সমাজের কোনো বিকল্প নেই- অধ্যক্ষ তাফাজ্জল হোসাইন ফরিদ পিরোজপুরে আনোয়ার হোসেন নাজির জামে মসজিদ কমপ্লেক্স এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন নতুন মালিকানায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন রেস্টুরেন্ট প্রবাসে থেকেও সাহিত্যচর্চা চালিয়ে যাওয়া সহজ কাজ নয় — দৃষ্টান্ত রাখলেন সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম। চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন বিএনপির নতুন সদস্য ও নবায়ন উদ্বোধন  লংগদুতে আলো ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ স্বরূপকাঠিতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস উদযাপিত গাজায় শিশুদের বাঁচাতে পোপকে জরুরি বার্তা দিলেন মাদোনা! ইউক্রেন যুদ্ধ: পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্পকে বার্তা ইউরোপের! কাপ্তাইয়ে জাতীয় যুব দিবসে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার ঋণের চেক বিতরণ 

মায়ের মমতায় ক্যান্সার জয়! অস্ত্রোপচারের পর মেয়ের পুরনো স্মৃতি ফিরিয়ে আনলেন মা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Monday, May 26, 2025,

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে অস্ত্রোপচারের পর মেয়ের জন্য মায়ের এক অসাধারণ ভালোবাসার গল্প।

বর্তমান সময়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে, মানুষ এখন অনেক বেশি তাদের শরীরের প্রতি মনোযোগ দিচ্ছে। তেমনই এক তরুণী, এমা ব্যাকস্টাইন, যিনি সম্প্রতি তার স্বাস্থ্য নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

BRCA1 জিনগত পরিবর্তনের কারণে তার স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা ছিল, তাই তিনি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে দুটি স্তন অপসারণের সিদ্ধান্ত নেন।

এই কঠিন সময়ে, এমার পাশে ছিলেন তার মা। অস্ত্রোপচারের পর মেয়ের দ্রুত আরোগ্য কামনায় মা ফিরে আসেন তাদের পুরনো দিনের একটি স্মৃতি নিয়ে।

ছোটবেলায় ডাক্তারের কাছে গেলে, মা এমাকে নিয়ে যেতেন একটি বিশেষ “স্লার্পি” পানীয়ের দোকানে। এবারও, অস্ত্রোপচারের পর, মা-মেয়ে মিলে সেই পুরোনো স্মৃতি ফিরিয়ে আনেন।

আসলে, “স্লার্পি” ছিল তাদের একটি মিষ্টি স্মৃতি। এমার যখন ৬-৭ বছর বয়স, তখন বাবা তাদের এবং পাড়ার বাচ্চাদের সাইকেলে করে 7-Eleven-এ নিয়ে যেতেন “স্লার্পি” খাওয়াতে।

পরবর্তীতে, যখন এমার দাঁতের চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হতো, তখনও মা তাকে নিয়ে যেতেন, আর ফিরে এসে তারা “স্লার্পি” খেতেন। মায়ের এই ভালোবাসার ছোঁয়া আজও অম্লান।

এমার ভাষায়, “আমার মনে হয়, ছোট ছোট বিষয়গুলোই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমার মা সবসময় আমার পাশে ছিলেন, এটা ভেবে ভালো লাগে।” তিনি আরও জানান, অস্ত্রোপচারের পর মায়ের সঙ্গে কাটানো সময়টা ছিল তার জন্য অমূল্য।

তাদের এই সুন্দর মুহূর্তটি টিকটকে প্রকাশিত হওয়ার পর ভাইরাল হয়ে যায়। মা ও মেয়ের এই ভালোবাসার গল্প দেখে অনেকেই আবেগাপ্লুত হয়েছেন।

অনেকে তাদের শৈশবের স্মৃতিচারণ করেছেন, আবার অনেকে তাদের সন্তানদের প্রতি আরও বেশি মনোযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন।

এমা মনে করেন, এই ধরনের ঘটনা অন্যদের উৎসাহিত করবে এবং যারা একই পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের জন্য সহায়ক হবে। তিনি আরও জানান, অস্ত্রোপচারের আগে তিনি অন্যান্যদের অভিজ্ঞতা জানার চেষ্টা করেছিলেন, যাতে তিনি মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে পারেন।

মা-মেয়ের এই গল্পে ভালোবাসার গভীরতা এবং পরিবারের গুরুত্ব ফুটে উঠেছে। স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা বাড়াতে এবং কঠিন সময়ে একে অপরের পাশে থাকার গুরুত্ব বোঝাতে এই গল্পটি একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

তথ্যসূত্র: পিপল

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT