1. [email protected] : adminb :
  2. [email protected] : Babu : Nurul Huda Babu
March 19, 2025 4:21 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
মার্কিন বন্দরের দূষণ: ভবিষ্যৎ অন্ধকারে? যুদ্ধ শেষের পথে? ইউক্রেন নিয়ে পুতিনের চাওয়া কি পূরণ হবে? জাপানি স্বাদের অভিজ্ঞতা: কাইশুর রন্ধনশালায় ঋতু পরিবর্তনের স্বাদ! সাউথওয়েস্টের দুঃখে ফ্রন্টিয়ারের সুবর্ণ সুযোগ! বিনামূল্যে ব্যাগ আর সিট! মাঠে ভয়ঙ্কর দৃশ্য! স্কটল্যান্ডের খেলোয়াড়ের ওপর ফ্রান্সের খেলোয়াড়ের এমন কাণ্ড! court ট্র্যাসি মরগানের বমি: খেলা বন্ধ, ভক্তদের মাঝে চাঞ্চল্য! এআই: মানুষের মতো বুদ্ধি! এনভিডিয়ার নতুন চমক, বাড়বে এআই-এর ক্ষমতা! গাজায় ফেরা অনিশ্চিত! ইসরায়েলের হামলায় জিম্মিদের পরিবারে কান্না গাজায় ইসরায়েলের বোমা: ফের ‘নরকে’ ফিলিস্তিনিরা, শিশুদের আর্তনাদে আকাশ ভারী! ক্রিমিয়া: যুদ্ধের ময়দান নাকি খেলার মাঠ? রাশিয়া-ইউক্রেনের আকর্ষণের কারণ!

গাজায় ইসরায়েলের বোমা: ফের ‘নরকে’ ফিলিস্তিনিরা, শিশুদের আর্তনাদে আকাশ ভারী!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Wednesday, March 19, 2025,

গাজায় ইসরায়েলের আকস্মিক বোমা হামলায় নিহত ৪০, রমজানের ঈদ উৎসবে নেমেছে শোকের ছায়া।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলার ফলে সেখানকার বাসিন্দারা আবারও এক বিভীষিকাময় পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার (১৮ মার্চ, ২০২৪) ভোর রাতের দিকে এই হামলা চালানো হয়, যা দীর্ঘ দুই মাস ধরে চলা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটায়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, খান ইউনিস এবং গাজা সিটিতে ভোরে বোমা বর্ষণ শুরু হয়। এতে একটি উদ্বাস্তু শিবির, একটি হামাস-পরিচালিত কারাগার এবং আবাসিক এলাকাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভয়াবহ এই হামলায় এখন পর্যন্ত ৪০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে বহুজন।

মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে আহতদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে।

পর্যাপ্ত চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাবে ডাক্তারদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। মানবিক সংকট চরম আকার ধারণ করেছে, যেখানে খাদ্য, জল, ঔষধ এবং বিদ্যুতের তীব্র অভাব দেখা দিয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হামলার আগে পবিত্র রমজান মাসে গাজাবাসীর মধ্যে কিছুটা শান্তির পরিবেশ ফিরে এসেছিল। অনেক পরিবার তাদের ধ্বংস হওয়া বাড়িঘরে ফিরে এসেছিল এবং ত্রাণ সহায়তা আসায় খাদ্য ও ঔষধের সংকটও কিছুটা কমেছিল।

কিন্তু ইসরায়েল ত্রাণ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার পর পরিস্থিতি আবারও খারাপ হতে শুরু করে।

একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, “বোমা হামলায় সবকিছু যেন ধ্বংস হয়ে গেছে। চারিদিকে শুধু ধ্বংসস্তূপ আর আহত মানুষের আর্তনাদ।” নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাও অনেক।

গাজা শহরের একটি হাসপাতালের চিকিৎসক জানান, “আহতদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।”

এদিকে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গাজার পূর্বাঞ্চলে বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। এতে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা আরও বাড়ছে।

জাতিসংঘের একটি মুখপাত্র জানিয়েছেন, “বোমা হামলার আগের দিনগুলোতে সবাই এক অজানা আশঙ্কায় ছিল। শিশুরা জানতে চাইত, যুদ্ধ কি আবার শুরু হবে? এখন সেই দুঃস্বপ্ন সত্যি হয়েছে, যা সেখানকার মানুষের শেষ আশাটুকুও ভেঙে দিয়েছে।”

তথ্য সূত্র: অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT