ইউক্রেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, এর মধ্যেই রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে ড্রোন হামলার খবর পাওয়া গেছে।
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলোর খবর অনুযায়ী, ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে কিয়েভ ও ওয়াশিংটনের মধ্যে কৌশলগত আলোচনা চলছে।
অন্যদিকে, মস্কোতে ড্রোন হামলার ঘটনা যুদ্ধের নতুন মোড় নিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা দিয়ে আসছে।
ধারণা করা হচ্ছে, বৈঠকে ইউক্রেনকে দেওয়া এই সহায়তার পরিমাণ আরও বাড়ানো যায় কিনা, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
এছাড়া, রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ সামরিক পরিকল্পনা নিয়েও উভয়পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে, রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে ড্রোন হামলার ঘটনা আন্তর্জাতিক মহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।
যদিও রাশিয়া দাবি করেছে, তারা ড্রোনগুলো ভূপাতিত করেছে, তবে হামলার কারণ এবং ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি।
এই হামলার ফলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এই যুদ্ধের ফলে বিশ্বজুড়ে খাদ্য ও জ্বালানি সংকট দেখা দিয়েছে, যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে।
আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় বেড়েছে, এবং খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিও উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এমতাবস্থায়, যুদ্ধ পরিস্থিতি দ্রুত শান্ত হওয়া প্রয়োজন, যাতে বিশ্ব অর্থনীতি স্থিতিশীল হতে পারে।
তথ্য সূত্র: আল জাজিরা