1. [email protected] : adminb :
  2. [email protected] : Babu : Nurul Huda Babu
March 14, 2025 7:03 PM
সর্বশেষ সংবাদ:
অবাক করা খবর! কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ, আসছে নতুন মুখ? আতঙ্কের খবর! ইথিওপিয়ায় কলেরা: মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, চরম হুঁশিয়ারি কেনার হিড়িক! আকর্ষণীয় অফারে আরামদায়ক স্নিকার, ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকুন! লন্ডনের নতুন রেস্তোরাঁ: প্রিন্স আর্থারে খাবারের স্বর্গ! প্রথম আলু তোলার আনন্দে আত্মহারা কৃষক! কীভাবে ফলাবেন? যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের সাফল্যে প্রশংসিত: জোনাথন পাওয়েল গাছের সঠিক স্থান: কোন জানালায় বাঁচবে আপনার প্রিয় গাছ? সিরিয়ায় ক্ষমতার পালাবদলে ইসরায়েলের কৌশল, ফায়দা লুটছে? মানচিত্র বিভ্রাট: এয়ার কানাডার ফ্লাইটে ইসরায়েল মুছে ফেলায় তীব্র প্রতিক্রিয়া! ফর্মুলা ১: আফ্রিকার মাটিতে ফেরার স্বপ্নে বিভোর দক্ষিণ আফ্রিকা!

রমজানে বাজিন: ভালোবাসার খাবার তৈরিতে এক হলো লিবিয়ার শহর!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Friday, March 14, 2025,

রমজান মাস জুড়ে সারা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে চলে এক উৎসবের আমেজ। এই পবিত্র মাসে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপবাসের পর সন্ধ্যায় সবাই মিলিত হয়ে ইফতার করেন। এই সময়ে, লিবিয়ার তাজুরা শহরে এক বিশেষ দৃশ্য দেখা যায়। এখানকার বাসিন্দারা সবাই মিলে তাদের প্রিয় একটি খাবার তৈরি করেন—বাজিন।

বাজিন মূলত বার্লি বা যবের আটা দিয়ে তৈরি করা হয়, যা সবজি এবং মাংসের ঝোল দিয়ে পরিবেশন করা হয়। এটি তাজুরাবাসীর ঐতিহ্য এবং রমজানের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। খাবারটি তৈরীর জন্য সবাই একত্রিত হন, যা এই শহরের মানুষের একতা ও ভালোবাসার প্রতীক। পুরুষেরা সাধারণত একটি অস্থায়ী রান্নাঘরে বড় পাত্রে দীর্ঘ কাঠের চামচ দিয়ে বার্লির আটা নাড়াচাড়া করে বাজিনের জন্য প্রস্তুত করেন। এরপর মহিলারা সেই আটা হাতে নিয়ে বড় আকারের রুটির মতো তৈরি করেন, যা সেদ্ধ বা বেক করা হয়।

এই সময়ে, শহরের বাসিন্দারা খাবার তৈরি থেকে শুরু করে তা বিতরণের মতো বিভিন্ন কাজে স্বেচ্ছায় অংশগ্রহণ করেন। কেউ বাজিনের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করেন, আবার কেউ দরিদ্র ও অভাবগ্রস্ত মানুষের মাঝে তা বিতরণ করেন। এটি শুধু একটি খাবার তৈরি ও পরিবেশনের উৎসব নয়, বরং এটি ত্যাগ, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

লিবিয়ার ইতিহাসে অস্থিরতা ও সংঘাত দেখা গেলেও, তাজুরাবাসী তাদের ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছেন। তারা রমজান মাসে বাজিন তৈরি করে এই উৎসবের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন। এটি প্রমাণ করে যে, প্রতিকূলতার মাঝেও সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য টিকে থাকে, যা মানুষকে একতাবদ্ধ করে।

তথ্য সূত্র: Associated Press

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT