1. rajubdnews@gmail.com : adminb :
  2. babu.repoter@gmail.com : Babu : Nurul Huda Babu
May 29, 2025 4:19 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
সিমোন বাইলসের আকর্ষণীয় রূপে মুগ্ধ বিশ্ব! এসিই পরিবারের ভাগ্যে কী ঘটল? ক্যাথরিন পাইজ ও অস্টিন ম্যাকব্রুম কেন মুখ খুললেন? বৃদ্ধা ও শিশুর বন্ধুত্ব: বাড়ির উঠোনে ভালোবাসার এক অন্যরকম গল্প! ক্যাসির জীবনে নতুন তারা, তৃতীয় সন্তানের জন্ম! মৃত্যুর পরেও জীবন আছে! নাতনির সাথে সময় কাটিয়ে উইনোনা জুডের আবেগঘন বার্তা গাড়ি শেখানোর সময় দুর্ঘটনায় বাবার মৃত্যু: কান্না থামছে না! অবাক করা ভ্রমণ: প্রকৃতির মাঝে শান্তির সন্ধান! সারভাইভার: সিজন ৫০-এ ফিরছেন ‘হোয়াইট লোটাস’ খ্যাত তারকা! পপাই: রবিন উইলিয়ামসের সিনেমা সেটে কি চলত? জার্মানি থেকে ফিরছেন জেলেনস্কি: আসছে নতুন অস্ত্র, কিন্তু নেই সেই ক্ষেপণাস্ত্র!

সবচেয়ে হৃদয়বিদারক টিভি সিরিজ: যা দেখলে চোখে জল আসবে!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Thursday, March 20, 2025,

একটি বেদনা-বিধুর টিভি জগৎ: দর্শকদের হৃদয়ে নাড়া দেওয়া কিছু সিরিজ আজকালকার দিনে, টেলিভিশন বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

বিভিন্ন ধরনের গল্পের সম্ভার নিয়ে টিভি সিরিজগুলো দর্শকদের মন জয় করে চলেছে। কিছু সিরিজ আছে যেগুলো নিছক বিনোদন দেয় না, বরং গভীর আবেগ সৃষ্টি করে, যা দর্শকদের হৃদয়ে গেঁথে থাকে।

এই ধরনের কিছু হৃদয়বিদারক টিভি সিরিজ নিয়ে আলোচনা করা হলো, যা দর্শকদের বিশেষভাবে নাড়া দেয়। এই তালিকায় প্রথমেই আসে ‘অ্যাডোলেসেন্স’ (Adolescence)।

যদিও এই সিরিজটি সরাসরি এখানে উপলব্ধ নয়, তবে এর গভীরতা এবং মানসিক আঘাতের দিকটি খুবই উল্লেখযোগ্য। এটি দর্শকদের মনে গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে এবং অনেকদিন পর্যন্ত তাদের প্রভাবিত করে।

এরপর রয়েছে ‘দ্য ভার্চুস’ (The Virtues) সিরিজটি। স্টিফেন গ্রাহাম অভিনীত এই সিরিজে একজন বাবার মানসিক এবং শারীরিক কষ্টের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। মদ্যপানের কারণে তার জীবনে নেমে আসা বিপর্যয় এবং অতীতের কিছু না-বলা কথা দর্শকদের চোখে জল এনে দেয়।

‘দিস ইজ ইংল্যান্ড ‘৮৬, ‘৮৮ এবং ‘৯০’ (This Is England ’86, ’88 and ’90) সিরিজটিও একইরকম মানসিক গভীরতা নিয়ে তৈরি।

এই সিরিজে ধর্ষণ, সহিংসতা, এবং হত্যার মতো বিষয়গুলো এমনভাবে তুলে ধরা হয়েছে যা দর্শকদের কষ্ট দেয়। তবে, এর মধ্যে কিছু আশার আলোও দেখা যায়, যা দর্শকদের কষ্ট থেকে কিছুটা মুক্তি দেয়।

আরেকটি উল্লেখযোগ্য সিরিজ হলো ‘দ্য লেফটোভার্স’ (The Leftovers)। এই সিরিজে পৃথিবীর ২% মানুষ হঠাৎ করে অদৃশ্য হয়ে যায়, এবং এরপর বাকি ৯৮% মানুষের শোক ও কষ্টের চিত্র তুলে ধরা হয়।

এই সিরিজের হতাশা এবং কিছু ক্ষেত্রে উদ্ভট পরিস্থিতি দর্শকদের মনকে নাড়া দেয়। চেরনোবিল (Chernobyl) একটি ঐতিহাসিক ঘটনার ওপর ভিত্তি করে তৈরি।

১৯৮৬ সালের চেরনোবিল পারমাণবিক দুর্ঘটনার ভয়াবহতা এতে অত্যন্ত স্পষ্টভাবে দেখানো হয়েছে। তেজস্ক্রিয়তার প্রভাব এবং মানুষের মৃত্যুযন্ত্রণা দর্শকদের হৃদয়ে গভীর দুঃখের জন্ম দেয়।

‘ইটস এ সিন’ (It’s a Sin) সিরিজটি ১৯৮০-এর দশকে এইডস মহামারীর প্রেক্ষাপটে নির্মিত। এই সিরিজের চরিত্রগুলোর কষ্ট এবং তাদের জীবনের করুণ পরিণতি দর্শকদের চোখে জল এনে দেয়।

পরিশেষে, ‘দিস ইজ আস’ (This Is Us) সিরিজটির কথা বলা যায়। এটি একটি পরিবারের সাধারণ উত্থান-পতন, ভালোবাসা, জন্ম, মৃত্যু এবং দুঃখের গল্প নিয়ে তৈরি।

সিরিজের আবেগঘন দৃশ্যগুলো দর্শকদের কাঁদিয়ে তোলে। এই সিরিজগুলো দর্শকদের জন্য শুধু বিনোদনই নয়, বরং জীবনের গভীরতা এবং মানুষের সম্পর্কের জটিলতা সম্পর্কে নতুন ধারণা দেয়।

প্রতিটি সিরিজের গল্প বলার ধরন এবং চরিত্রগুলোর গভীরতা দর্শকদের হৃদয়ে দাগ কাটে। তথ্যসূত্র: The Guardian

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT