1. rajubdnews@gmail.com : adminb :
  2. babu.repoter@gmail.com : Babu : Nurul Huda Babu
May 29, 2025 4:01 PM
সর্বশেষ সংবাদ:
মারথা স্টিয়ার্টের নতুন পোশাকে মুগ্ধ সবাই! কম দামে কীভাবে পাবেন? বিমানের মাইকে গান গেয়ে ভাইরাল কিশোরী! যাত্রীদের প্রতিক্রিয়া? মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যালয়ে ত্রিপক্ষীয় সভা  আতঙ্কে হার্ভার্ড! ট্রাম্পের নিশানায়, কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী? উবারে ফেরার পথে চকলেট! এরপর যা ঘটল, বিশ্বাস করা কঠিন! বিস্ফোরক! ক্রিপ্টোকারেন্সি’র জগৎ ছাড়িয়ে বাড়ছে সহিংসতা, বাড়ছে আতঙ্ক! গরমের স্বস্তি! আকর্ষণীয় অফারে ডুভেট কভার, এখনই কিনুন! গাড়ি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের: এলাকায় শোকের ছায়া! আমার টাকায় বন্ধু ঘুরতে চেয়েছিল! এমন কাণ্ড! যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইউক্রেনের, জবাবে রাশিয়ার ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ!

পুতিনের চাওয়া: ইউক্রেনে রাশিয়ার জয়কে স্বীকৃতি দিক যুক্তরাষ্ট্র!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Monday, March 24, 2025,

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান এবং এর ফলস্বরূপ অঞ্চল দখলের ক্ষেত্রে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মূল লক্ষ্য হলো—যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় করা। সম্প্রতি এমনটাই মন্তব্য করেছেন রুশ বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ইতিহাসবিদ সার্গেই রাদচেনকো।

তার মতে, ক্ষমতা প্রদর্শনের মাধ্যমে পরাশক্তি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে পারাটাই পুতিনের প্রধান আকাঙ্ক্ষা।

রাদচেনকো’র ভাষ্যমতে, সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে শুরু করে বর্তমান রাশিয়া—ক্রেমলিনের শাসকদের ‘মহান শক্তি’ হিসেবে বিশ্ব দরবারে নিজেদের পরিচিত করার এক অদম্য আগ্রহ বরাবরই ছিল। তিনি মনে করেন, ইউক্রেন যুদ্ধও সেই ধারাবাহিকতারই অংশ।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রাদচেনকো বলেন, “পুতিনের মূল চাওয়া হলো, ইউক্রেনে রাশিয়ার অর্জিত ভূমিকে বৈধতা দিক যুক্তরাষ্ট্র। তিনি এই ধারণার প্রতি আচ্ছন্ন।”

ইতিহাসবিদ রাদচেনকো’র মতে, পুতিনের এই ‘মহান শক্তি’র ধারণা মূলত উনিশ শতকের সাম্রাজ্যবাদী চিন্তাভাবনার প্রতিচ্ছবি। যেখানে রাশিয়া তার প্রতিবেশী দেশগুলোর ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চায়।

তিনি বলেন, “সোভিয়েত নেতারাও তাদের আশেপাশের দেশগুলোকে নিজেদের প্রভাব বলয়ের অংশ হিসেবে বিবেচনা করতেন।”

সোভিয়েত আমলে, এমনকি জোসেফ স্তালিনের মতো কঠোর শাসকেরও লক্ষ্য ছিল—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায় করা। রাদচেনকোর মতে, “ছোটখাটো সুবিধা পেলেও, যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি ছিল তার কাছে অনেক বড় কিছু।”

রাদচেনকোর বিশ্লেষণ অনুযায়ী, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র অনেক ক্ষেত্রে ইউরোপকে দুর্বল মনে করতে শুরু করে। তবে তারা চীনকে একটি ‘মহান শক্তি’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়েছে।

পুতিনের এই ‘ক্ষমতা প্রদর্শনের’ মানসিকতাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে: “যারা নিজেদের এই শ্রেষ্ঠত্বকে অস্বীকার করে, তাদের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ করাই যেন তাদের (রাশিয়ার) দায়িত্ব।”

আর সেকারণেই ইউক্রেনকে শাস্তি দিতে চায় রাশিয়া।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, রাশিয়ার এই আগ্রাসী মনোভাবের কারণে বিশ্বে নতুন করে ঠান্ডা যুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যেকার প্রতিদ্বন্দ্বিতাই মুখ্য, যেখানে রাশিয়া অনেকটা পিছিয়ে আছে।

তথ্যসূত্র: আল জাজিরা

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT