1. rajubdnews@gmail.com : adminb :
  2. babu.repoter@gmail.com : Babu : Nurul Huda Babu
June 2, 2025 1:04 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
প্রশাসন মাইকিং করে আশ্রয় কেন্দ্র আসার আহবান  কাপ্তাইয়ে পাহাড় ধ্বসে দু’টি বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত  কাপ্তাই মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি উপজেলা কমিটির প্রশিক্ষণ  অর্থনীতির স্বয়ংক্রিয় হৃৎপিণ্ড বিদেশিদের কাছে হস্তান্তর অযৌক্তিক এবং ঝুঁকিপূর্ণ—ক্যাপ্টেন রেদওয়ান সিকদার কাউখালীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্রেঞ্চ বিতরণ অনুষ্ঠিত কাপ্তাইয়ের কেপিএম এ শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন   ছাতকে মাদক দ্রব্য বিক্রেতার বিরুদ্ধে কথা বলায় হামলা সাংবাদিক সহ আহত ৫ কাপ্তাই-চট্টগ্রাম ওয়াই সি এল পরিবহণ উদ্বোধন বিখ্যাত গায়িকার কনসার্টে নাচতে গিয়ে বিপাকে, হারালেন চুল! বোনের স্বামীর পছন্দের পোশাক নিয়ে মন্তব্যের জেরে ‘পিক-মি’ তকমা! সন্তান জন্ম: স্যাম অল্টম্যানের জীবনে এলো ‘বিস্ময়কর পরিবর্তন’!

কুকুরের বিষ্ঠা: প্যাক করা কি সেরা সমাধান?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Tuesday, April 29, 2025,

বাংলাদেশে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: কুকুর এবং পরিবেশের প্রতি আমাদের দায়িত্ব। কুকুরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়টি উন্নত বিশ্বে পরিবেশ সচেতনতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

যদিও বাংলাদেশে কুকুর পোষা তুলনামূলকভাবে কম, তবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ধারণাটি আমাদের সকলের জন্য অপরিহার্য। আমাদের চারপাশে বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা পরিবেশের উপর গভীর প্রভাব ফেলে।

বর্তমানে প্লাস্টিকের ব্যবহার বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে বর্জ্যের পরিমাণ। তাই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সঠিক উপায় জানা জরুরি।

প্লাস্টিকের ব্যাগ: সমস্যা এবং সমাধান। কুকুরের বর্জ্য সাধারণত প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে ফেলা হয়।

কিন্তু এই ব্যাগগুলো পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। কারণ, প্লাস্টিকের ব্যাগ সহজে পচে না।

এগুলো মাটিতে মিশে যেতে হাজার বছর পর্যন্ত সময় নিতে পারে। এমনকি, এই ব্যাগগুলো ভেঙে ক্ষুদ্র প্লাস্টিকে পরিণত হয়, যা পরিবেশের আরও ক্ষতি করে।

এছাড়াও, প্লাস্টিক ব্যাগ তৈরিতে প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয়, যা কার্বন নিঃসরণ বাড়ায়।

অন্যদিকে, বাজারে বায়োডিগ্রেডেবল বা কম্পোস্টেবল ব্যাগ পাওয়া যায়, যা পরিবেশবান্ধব বলে দাবি করা হয়। কিন্তু বাস্তবে, এই ব্যাগগুলো সঠিক পরিবেশে না ফেললে সহজে পচে না।

উদাহরণস্বরূপ, ডাস্টবিনে বা ল্যান্ডফিলে (landfill) ফেলা হলে তাদের পচন প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।

“স্টিক অ্যান্ড ফ্লিক” পদ্ধতি: একটি বিতর্কিত উপায়। কিছু কুকুর মালিক বর্জ্য ফেলার জন্য “স্টিক অ্যান্ড ফ্লিক” পদ্ধতি অনুসরণ করেন।

অর্থাৎ, বর্জ্য ব্যাগে না ভরে প্রকৃতির উপর ফেলে দেন। অনেকে মনে করেন, এটি মাটির সঙ্গে মিশে যাবে এবং কোনো ক্ষতি করবে না।

তবে, বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পদ্ধতি পরিবেশের জন্য ভালো নয়। কুকুরের বর্জ্যে ক্ষতিকর জীবাণু থাকতে পারে, যা মাটির উর্বরতা কমিয়ে দিতে পারে।

এছাড়াও, অতিরিক্ত সার প্রয়োগের ফলে কিছু উদ্ভিদের দ্রুত বৃদ্ধি হয়, যা জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি করে।

তাহলে উপায়? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, বিদ্যমান ব্যাগগুলো পুনর্ব্যবহার করা।

অর্থাৎ, অন্য কোনো কাজে ব্যবহৃত হওয়া ব্যাগ ব্যবহার করা। এছাড়াও, বর্জ্য ফেলার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত স্থান ব্যবহার করা উচিত।

কয়েকটি বিকল্প উপায়:

  • প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো: বাজারে উপলব্ধ বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাগ ব্যবহারের চেষ্টা করুন।
  • পুনর্ব্যবহারযোগ্য ব্যাগ: পুরনো খবরের কাগজ বা অন্য কোনো ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন।
  • সচেতনতা: বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে।

উপসংহার। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

এটি আমাদের পরিবেশকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই, কুকুর সহ যেকোনো ধরনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে আমাদের সচেতন হতে হবে এবং পরিবেশবান্ধব উপায়গুলো বেছে নিতে হবে।

আসুন, আমরা সবাই মিলে আমাদের চারপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখি এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়ি।

তথ্য সূত্র: The Guardian

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT