ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধ বন্ধের উদ্দেশ্যে, যুক্তরাষ্ট্র ৩০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে। সৌদি আরবের জেদ্দায় মার্কিন ও ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনার পর এই প্রস্তাব আসে। যদিও চুক্তির
মহাকাশ গবেষণায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে নাসা (NASA) সম্প্রতি উৎক্ষেপণ করেছে অত্যাধুনিক মহাকাশ টেলিস্কোপ ‘স্ফিয়ারএক্স’ (SPHEREx)। এই টেলিস্কোপটির মূল লক্ষ্য হলো, মহাবিশ্বের সৃষ্টিরহস্য উন্মোচন করা এবং গ্যালাক্সিগুলোর (galaxy/ছায়াপথ) জন্ম
শিরোনাম: “ব্ল্যাক অ্যাঞ্জেলস”: যখন শ্বেতাঙ্গরা দূরে ছিল, যক্ষ্মা রোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন কৃষ্ণাঙ্গ নার্সরা নিউ ইয়র্ক সিটি, ১৯৩০ এর দশক। মারাত্মক যক্ষ্মা (টিবি) রোগে আক্রান্ত রোগীদের সেবা করার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন নিয়ে নতুন করে আলোচনার পালে হাওয়া লেগেছে। একদিকে যেমন এই যুদ্ধের দ্রুত অবসানের একটা সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে, তেমনই বিশ্ব রাজনীতিতে এর প্রভাব নিয়েও চলছে নানা জল্পনা। বিশেষ করে,
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনি অধিকারের পক্ষে সোচ্চার হওয়া শিক্ষার্থীদের উপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে দেশটির সরকার। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিবাদ কর্মসূচি সংগঠিত করার কারণে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সরকার ইসরায়েলের ভাবমূর্তি রক্ষার্থে
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভে জড়িত থাকার অভিযোগে বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিতাড়িত করার চেষ্টা করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে,
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি নিয়ে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে ক্রেমলিন। সৌদি আরবে মার্কিন ও ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের
ইউরোপের এক অসাধারণ গন্তব্য: ক্যাটালোনিয়ার ভ্যাল ডি’আরাঁ-এ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পশ্চিম ক্যাটালোনিয়ার পিরেনিস পর্বতমালায় অবস্থিত ভ্যাল ডি’আরাঁ- প্রকৃতির এক অপরূপ লীলাভূমি। ফ্রান্সের সীমান্ত ঘেঁষে বরফের চাদরে মোড়া পাহাড়, সবুজ বনভূমি, স্বচ্ছ
নিউজিল্যান্ডে তিন বছর ধরে পলাতক থাকা এক বাবার সঙ্গে নিখোঁজ হওয়া তিন সন্তানের খোঁজে পুনরায় ব্যাপক তল্লাশি শুরু করেছে দেশটির পুলিশ। ঘটনাটি ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের। টমাস কলাম ফিলিপস নামের ওই
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে সম্পর্ক যখন গভীর সংকটে, তখন তা পুনরুদ্ধারে এগিয়ে আসে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। বিশেষ করে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়া-ঘেঁষা নীতির কারণে যখন ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা