বিশ্বজুড়ে অনলাইন জগতে বট ও প্রতারণামূলক কার্যকলাপ প্রতিরোধের লক্ষ্যে, স্যাম অল্টম্যানের সমর্থনপুষ্ট একটি কোম্পানি ‘টুলস ফর হিউম্যানিটি’ তৈরি করেছে ‘অরবি’ নামের একটি অভিনব প্রযুক্তি।
এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষের মুখ স্ক্যান করার মাধ্যমে তাদের পরিচয় যাচাই করা সম্ভব। সম্প্রতি, সিএনএন-এর একজন সাংবাদিক এই ‘অরবি’ পরীক্ষা করতে গিয়েছিলেন, তবে তাঁর চোখের লেন্সের কারণে শুরুতে এই প্রযুক্তি তাঁকে ‘আসল মানুষ’ হিসেবে শনাক্ত করতে পারেনি।
অরবি মূলত মানুষের মুখ এবং চোখের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে, যা জালিয়াতি রোধ করতে সহায়ক হবে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)-এর উন্নতির সাথে সাথে অনলাইনে ভুয়া অ্যাকাউন্ট এবং বটদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে।
টিকিট বিক্রি থেকে শুরু করে ডেটিং অ্যাপ পর্যন্ত, সর্বত্রই তাদের আনাগোনা দেখা যায়। এমনকি, এই বটগুলো ব্যবহার করে সামাজিক মাধ্যমে বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণা এবং বিভ্রান্তিকর তথ্যও ছড়ানো হচ্ছে।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে।
সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে। সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে। সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে। সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে। সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে। সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে। সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
অরবি কীভাবে কাজ করে? ব্যবহারকারীকে এর মাধ্যমে মুখ স্ক্যান করতে হয়। এই প্রযুক্তি চোখের আকার, আলোর প্রতি প্রতিক্রিয়া এবং মুখের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে। সফলভাবে যাচাইকরণের পর, ব্যবহারকারীর ফোনে একটি বিশেষ কোড বা ‘ওয়ার্ল্ড আইডি’ পাঠানো হয়। এই আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন সেবায় পরিচয় নিশ্চিত করা যায়।
এই প্রযুক্তির সুবিধাগুলো কী? এটি অনলাইন জালিয়াতি কমাতে সাহায্য করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করার আগে গ্রাহকের পরিচয় যাচাই করতে ওয়ার্ল্ড আইডি ব্যবহার করা যেতে পারে, যা নিরাপত্তা প্রশ্ন বা অন্যান্য সনাক্তকরণ পদ্ধতির চেয়ে বেশি নিরাপদ।
বর্তমানে, এই প্রযুক্তির ব্যবহার সীমিত, তবে এটি ভবিষ্যতে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে, যেমন – রেডডিট এবং শপिफाई-তে, মানব-ব্যবহারকারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা দিতে পারে।
তবে, এই প্রযুক্তির কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। বিশেষ করে, ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ এবং এর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
কারণ, অরবি ব্যবহার করার জন্য মানুষের বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ করা হয়। যদিও টুলস ফর হিউম্যানিটি দাবি করে যে স্ক্যান করার পর ডেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলা হয় এবং এটি সুরক্ষিত থাকে, তবুও অনেক দেশে, বিশেষ করে যুক্তরাজ্য ও হংকং-এ, এই প্রযুক্তির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
বর্তমানে, বিশ্বের প্রায় ২০টির বেশি দেশে অরবি ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। খুব শীঘ্রই, ল্যাটিন আমেরিকা থেকে শুরু করে সরাসরি মানুষের বাড়িতে এই প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে, প্রযুক্তিটির সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগ এখনো বিদ্যমান।
ওয়ার্ল্ডকয়েন (Worldcoin)-এর ভূমিকা: অরবি ‘ওয়ার্ল্ড’ নেটওয়ার্কের অংশ, যা একটি ওপেন-সোর্স প্ল্যাটফর্ম।
এই নেটওয়ার্কের ব্যবহারকারীরা ওয়ার্ল্ডকয়েন নামক ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনাবেচা করতে পারেন। কোম্পানিটি কিছু ব্যবহারকারীকে তাঁদের মুখ স্ক্যান করার বিনিময়ে সামান্য পরিমাণ ওয়ার্ল্ডকয়েন প্রদান করে।
প্রযুক্তিটির নির্মাতারা বলছেন, এর মাধ্যমে এআই-এর অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলা করা যাবে।
বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা: বাংলাদেশে অনলাইন জালিয়াতি এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এই প্রেক্ষাপটে, অরবি-এর মতো প্রযুক্তি যদি সফলভাবে চালু করা যায়, তবে তা অনলাইন জগতে নিরাপত্তা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। তবে, এর ব্যবহারের আগে ডেটা সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে হবে।
পরিশেষে, অরবি প্রযুক্তি একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে, তবে এর সফলতার জন্য প্রয়োজন ব্যবহারকারীদের আস্থা অর্জন এবং ডেটা সুরক্ষার বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া।
তথ্য সূত্র: সিএনএন