1. [email protected] : adminb :
  2. [email protected] : Babu : Nurul Huda Babu
March 15, 2025 2:08 PM
সর্বশেষ সংবাদ:
ছিঁড়ে গেল বিদ্যুতের জাল: কিউবায় নেমে এল ঘোর অমানিশা! ইউক্রেন যুদ্ধ: কী করছেন স্টারমার? জোটের দ্বিতীয় বৈঠকে উত্তেজনার পারদ! আতঙ্কের ঢেউ! উত্তর সাগরে জাহাজ দুর্ঘটনায় রুশ ক্যাপ্টেনের কারাদণ্ড? বিদেশ ভ্রমণে প্রথমবার? এই ১০টি জিনিস সাথে নিন, যা আপনার জীবন বদলে দেবে! ইংল্যান্ডের ম্যানেজার হয়েই বড় সিদ্ধান্ত নিলেন টমাস টুখেল! ফর্মুলা ওয়ানের ঝলমলে প্রত্যাবর্তন: মেলবোর্নে উন্মাদনা! বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের প্রতি বিদ্বেষ: জাতিসংঘের জরুরি পদক্ষেপের ঘোষণা! ক্যাপেলোর মন্তব্যে খেপে আগুন গার্দিওলা! বোমা ফাটালেন? যুদ্ধ শেষের সুবর্ণ সুযোগ! দ্রুত শান্তি ফেরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য চাইলেন জেলেনস্কি ইংল্যান্ড দলে টুখেলের নতুন চমক: প্লেয়ার বাছাইয়ে যা হলো!

টনি! টনি! টোন! এর ডি’ওয়াইন উইগিন্স মারা গেছেন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Saturday, March 8, 2025,

সঙ্গীত জগৎ হারালো এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে। নব্বই’য়ের দশকের জনপ্রিয় আর এন্ড বি (R&B) ব্যান্ড টনি! টনি! টোন!-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ডি’ওয়াইন উইগিন্স, যিনি ৬৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি মূত্রাশয়ের ক্যান্সারের সঙ্গে লড়ছিলেন। শুক্রবার সকালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

ডি’ওয়াইন উইগিন্স (D’Wayne Wiggins) ছিলেন একজন প্রতিভাবান শিল্পী, যিনি সঙ্গীত জগতে রেখে গেছেন তার অনন্য ছাপ। তিনি শুধু একজন সঙ্গীতশিল্পীই ছিলেন না, বরং ছিলেন গিটারবাদক, সুরকার, প্রযোজক এবং শিল্পী-অনুরাগীদের কাছে একজন অনুপ্রেরণা। তার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডি’ওয়াইনের জীবন ছিল দৃষ্টান্তমূলক এবং তার সঙ্গীত ও কাজ সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে।

টনি! টনি! টোন! ব্যান্ডটি গঠিত হয়েছিল ডি’ওয়াইন, তার ভাই রাফায়েল সাদিক এবং তাদের চাচাতো ভাই ক্রিশ্চিয়ান রিলির সমন্বয়ে। এই ব্যান্ডটি তাদের “অ্যানিভার্সারি”, “ইট নেভার রেইনস (ইন সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া)” এবং “(লে ইউর হেড অন মাই) পিলো”-এর মতো জনপ্রিয় গানের মাধ্যমে পরিচিতি লাভ করে। তারা “নিউ জ্যাক সুইং” ধারার সঙ্গীতে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছিলেন, যেখানে আর এন্ড বি, জ্যাজ এবং গসপেল সুরের মিশ্রণ ছিল।

ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে বেড়ে ওঠা এই ত্রয়ী ১৯৮৮ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম “হু?” দিয়ে সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন। ১৯৯০ সালে প্রকাশিত “ফিলস গুড” অ্যালবামটি তাদের খ্যাতি আরও বাড়িয়ে তোলে, যা বিলবোর্ড হট ১০০ চার্টে নবম স্থানে ছিল। এরপর তারা আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম প্রকাশ করেন, যেগুলিতে “লেটস গেট ডাউন” এবং “হোয়াটএভার ইউ ওয়ান্ট”-এর মতো জনপ্রিয় গান ছিল।

১৯৯৬ সালে ব্যান্ডের চতুর্থ অ্যালবাম “হাউস অফ মিউজিক” প্রকাশের পর তারা আলাদা হয়ে যান। খ্যাতির শিখরে ওঠা, আর্থিক বিষয় এবং পারস্পরিক মতানৈক্যের কারণে তাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়। তবে, ভক্তদের জন্য আনন্দের খবর হলো, ২০২৩ সালে তারা আবার একত্রিত হয়েছিলেন এবং একটি কনসার্টও করেন।

ডি’ওয়াইন উইগিন্স শুধু একজন শিল্পী ছিলেন না, তিনি তরুণ প্রতিভাদের বিকাশেও সহায়তা করেছেন। জেন্ডায়া, এইচ.ই.আর., কেহলানি এবং ডেস্টিনি’স চাইল্ডের মতো খ্যাতিমান শিল্পীদের ক্যারিয়ারের শুরুতে তিনি দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।

ডি’ওয়াইন উইগিন্স-এর প্রয়াণে সঙ্গীত জগতে এক অপূরণীয় ক্ষতি হলো। তার গান এবং তার কাজ সবসময় সঙ্গীত প্রেমীদের হৃদয়ে গেঁথে থাকবে।

তথ্য সূত্র: অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT