1. [email protected] : adminb :
  2. [email protected] : Babu : Nurul Huda Babu
March 31, 2025 8:26 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
যুদ্ধ: রাশিয়া থেকে তেল কেনায় চীন-ভারতের কপালে কি অশনি সংকেত? আলোচনা নয়, কঠিন অবস্থানে ইরান! পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে যুদ্ধের শঙ্কা? আতঙ্কে দেশ! তীব্র গরমে যুক্তরাষ্ট্রের কোন স্থানগুলো সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ? গাড়ি কিনতে হুমড়ি খাচ্ছে মানুষ! বাড়ছে দাম, কারণ জানেন? মিয়ানমারে ভূমিকম্প: ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ, বাড়ছে মৃতের সংখ্যা! আতঙ্কের শুরু, শেষে জয়! হালান্ড-মারমুশের গোলে বোর্ণমাউথকে উড়িয়ে দিল ম্যান সিটি যুদ্ধংদেহী ট্রাম্প: পুতিনকে হুঁশিয়ারি, বাড়ছে শুল্কের খাঁড়া! লেভান্ডোভস্কির জোড়া গোলে বার্সার উড়ান, গিরোনাকে উড়িয়ে শীর্ষ স্থানে! আমখোলায় গরীব অসহায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য জনসেবা সংগঠনের ঈদ উপহার তুরস্কে সরকার বিরোধী বিক্ষোভে উত্তাপ: সপ্তাহে সপ্তাহে সমাবেশের ডাক!

ভোটের সুরক্ষায় বরাদ্দ বন্ধ! ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে তোলপাড়

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Tuesday, March 11, 2025,

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ট্রাম্প প্রশাসনের আমলে দেশটির দুটি গুরুত্বপূর্ণ সাইবার নিরাপত্তা প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে একটি প্রকল্প ছিল নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সহায়তা করার জন্য। এই সিদ্ধান্তের জেরে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনগুলোতে বিদেশি হস্তক্ষেপের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার নিরাপত্তা এবং অবকাঠামো নিরাপত্তা সংস্থা (CISA) সম্প্রতি ঘোষণা করেছে যে তারা সেন্টার ফর ইন্টারনেট সিকিউরিটি (CIS) নামক একটি অলাভজনক সংস্থাকে দেওয়া বার্ষিক প্রায় ১ কোটি ডলারের তহবিল বন্ধ করে দিয়েছে।

সিআইএস মূলত রাজ্য ও স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচন কর্মকর্তাদের সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক বিভিন্ন সহায়তা প্রদান করত।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই পদক্ষেপ নির্বাচনের নিরাপত্তা দুর্বল করতে পারে, যা বিদেশি শক্তিগুলোর হস্তক্ষেপের ঝুঁকি বাড়াবে। অতীতে দেখা গেছে, বিভিন্ন দেশ যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনগুলোতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেছে।

CISA-র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা তাদের নির্বাচন বিষয়ক কার্যক্রমের পর্যালোচনা করছে। এছাড়া, নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত এক ডজনের বেশি কর্মীকে প্রশাসনিক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে, ট্রাম্প প্রশাসন বিদেশি প্রভাব বিস্তারের তদন্তের জন্য গঠিত একটি ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (FBI) টাস্কফোর্সও বাতিল করে দেয়।

এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ব্রেনান সেন্টার ফর জাস্টিস-এর নির্বাচন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ল্যারি নর্ডেন বলেন, “আমি রাজ্য ও স্থানীয় নির্বাচন কর্মকর্তাদের ভবিষ্যৎ এবং আমাদের নির্বাচনগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।”

অন্যদিকে, CISA-র এই সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে জানানো হয়েছে, তারা তাদের কার্যক্রমকে আরও গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে কেন্দ্রীভূত করতে চায় এবং অপ্রয়োজনীয়তা দূর করতে চায়।

তবে, সমালোচকদের মতে, এই পদক্ষেপের ফলে গুরুত্বপূর্ণ সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক কার্যক্রমগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অফ স্টেট-এর ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট এবং মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের সেক্রেটারি অফ স্টেট স্টিভ সাইমন জানিয়েছেন, তারা CISA-র এই পদক্ষেপ এবং নির্বাচন বিষয়ক পর্যালোচনার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন।

তিনি আরও বলেন, “আমরা এই প্রোগ্রাম থেকে অনেক উপকৃত হয়েছি।”

এদিকে, মেইন রাজ্যের সেক্রেটারি অফ স্টেট শেন্না বেলোস জানিয়েছেন, নির্বাচনের তথ্য আদান-প্রদানের এই উদ্যোগ গত বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা জুগিয়েছিল।

তিনি বলেন, “আমরা আমাদের নির্বাচন রক্ষার জন্য অবশ্যই পথ খুঁজে বের করব। তবে, সাইবার হামলার এই জটিলতা ও হুমকির মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের এই উদ্যোগ বাতিল করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।”

তথ্য সূত্র: এসোসিয়েটেড প্রেস।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT