1. [email protected] : adminb :
  2. [email protected] : Babu : Nurul Huda Babu
March 16, 2025 7:00 PM
সর্বশেষ সংবাদ:
নিউ অরলিন্সে থাকার সেরা ঠিকানা! আকর্ষণীয় হোটেল সেন্ট ভিনসেন্ট! দৃষ্টি ফেরাল ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, সুস্থ জীবনে নতুন দিগন্ত! ভোটের ফল: ডেমোক্রেটদের জনপ্রিয়তায় বিরাট ধস, বাড়ছে উদ্বেগ! গ্যাবন: আফ্রিকার এই দেশটিতে লুকিয়ে আছে বন্যপ্রাণীর স্বর্গরাজ্য! হারের পরও আত্মবিশ্বাসী কোচ, চেলসির বিরুদ্ধে জয়ের স্বপ্ন! হালান্ড: ১০০ গোলের মাইলফলক, ভেঙে দিলেন শিয়ারের রেকর্ড! সরকার বন্ধের শঙ্কা দূর, ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে স্বস্তি! গাজায় আরব পরিকল্পনা: নেতানিয়াহু ও আব্বাসের জালে ভবিষ্যৎ? সুইজারল্যান্ডের ট্রেন ভ্রমণ: স্বপ্নীল দৃশ্যের অভিজ্ঞতা! ট্রাম্প: গণতন্ত্রের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর, জানালেন লেখক লুইস!

দাঁত গিলে ফেললে টুথ-পরী কি দেবে টাকা? সন্তানের কাণ্ড দেখে হাসির রোল!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Sunday, March 16, 2025,

ছোট্ট শান, তার প্রথম দাঁতটি হারানোর অপেক্ষায় ছিল অধীর আগ্রহে। বন্ধুদের কাছ থেকে সে রূপকথার গল্প শুনেছিল— দাঁত পড়লে নাকি ‘দাঁতপরী’ আসে!

বালিশের নিচে দাঁত রেখে দিলে, দাঁতপরী তার বদলে রেখে যায় কিছু টাকা। শানের কল্পনায় ছিল, দাঁতটা ফেললেই বুঝি তার হাতে আসবে অনেকগুলো চকচকে নতুন টাকা।

একদিন, নাস্তার টেবিলে বসে শান বুঝতে পারল তার একটি দাঁত টলমল করছে। সে খুব সাবধানে নাড়াচাড়া করছিল, আর তখনই ঘটল বিপত্তি।

দাঁতটি টুপ করে তার পেটে চলে গেল, কারণ সে তখন খাচ্ছিলো মুচমুচে একটি নাস্তার উপকরণ। দাঁত গেল, কিন্তু শানের মন খারাপ হলো না।

বরং সে ছিল বেশ খুশি, কারণ দাঁত হারানোর অভিজ্ঞতা তার কাছে দাঁতপরীর কাছ থেকে অনেকগুলো টাকা পাওয়ার সুযোগ নিয়ে এসেছিল।

কিন্তু আসল সমস্যা হলো, দাঁত তো পেটে! এখন দাঁতপরী টাকা দেবে কীভাবে? শানের এই প্রশ্নে তার বাবা-মা বেশ বিপাকে পড়লেন।

তারা জানতেন, শানের এই বিশ্বাস টিকিয়ে রাখতে হবে। তাই তারা দাঁতপরীর অফিসের আদলে একটি ফর্ম তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিলেন।

বাবা, যিনি পেশায় একজন অফিসের কর্মচারী, তিনি একটি ফর্ম তৈরি করলেন, যেখানে দাঁতের রঙ, আকার এবং অন্যান্য বিবরণ লেখার ব্যবস্থা ছিল।

ফর্মের নাম দেওয়া হলো ‘ফর্ম টিএফ-২৩০’। এরপর তিনি তার বন্ধু, যে কিনা গ্রাফিক্স ডিজাইনার, তাকে ফর্মটি আরও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য অনুরোধ করলেন।

বন্ধুর সহায়তায় ফর্মটিতে যুক্ত হলো দাঁতের ছবি, সরকারি বারকোড এবং দাঁতপরীর অফিসের সিলমোহর।

ফর্ম তৈরি হয়ে গেলে, শানকে সেটি দেওয়া হলো। শান মনোযোগ দিয়ে ফর্মটি পূরণ করল এবং রাতে বালিশের নিচে রেখে দিল।

পরের দিন সকালে, শান যখন দেখল তার জন্য সত্যিই কিছু টাকা রাখা হয়েছে, তখন তার আনন্দের সীমা রইল না।

বাবার এই অভিনব কান্ডে শানের দাঁতপরী বিষয়ক বিশ্বাস আরও দৃঢ় হলো।

তথ্য সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT