কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি আগামী ২৮শে এপ্রিল সাধারণ নির্বাচনের ঘোষণা করেছেন। রবিবার তিনি গভর্নর-জেনারেল মেরি সাইমনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার আবেদন জানান।
এই নির্বাচনে কার্নি’র প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে লড়বেন কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়েরে পয়েলিয়েভ্রে। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার ফলে কানাডার রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
কানাডার রাজনৈতিক ব্যবস্থা একটি সংসদীয় পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে গঠিত। এখানে, সরকার প্রধান অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন এবং তিনি পার্লামেন্টের আস্থাভাজন থাকেন।
প্রধানমন্ত্রী কার্নি’র এই নির্বাচনের ঘোষণার ফলে এখন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নির্বাচনী প্রচারণা জোরদার করবে এবং জনগণের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করবে। বিরোধী দলগুলোও সরকারের নীতিমালার সমালোচনা করে তাদের নিজস্ব নির্বাচনী ইশতেহার জনগণের সামনে তুলে ধরবে।
নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। নির্বাচনের ফলাফল কানাডার ভবিষ্যৎ সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তথ্য সূত্র: সিএনএন