যুক্তরাষ্ট্রে ভোক্তাদের আস্থা কমে যাওয়ায় দেশটির অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, গত জানুয়ারি মাসের পর থেকে বর্তমানে এই সূচক সবচেয়ে নিচে নেমে এসেছে। কনফারেন্স বোর্ড
শিরোনাম: জেনেটিক ডেটা বিক্রির আশঙ্কায় গ্রাহকদের তথ্য সরিয়ে নেওয়ার পরামর্শ সাম্প্রতিক এক খবরে জানা গেছে, জেনেটিক টেস্টিং পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা ২৩andMe দেউলিয়া হওয়ার জন্য আবেদন করেছে এবং তাদের ব্যবসা বিক্রি
বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে চীন এখন বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। সম্প্রতি, চীনা কোম্পানি বিওয়াইডি (BYD)-এর বাৎসরিক আয় টেসলাকে ছাড়িয়ে গেছে। ২০২৪ সালে বিওয়াইডি-এর আয় ছিল ১০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (বর্তমান বিনিময় হার
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি ভেনেজুয়েলা থেকে তেল ও গ্যাস ক্রয়কারী দেশগুলোর ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। এই তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রও রয়েছে, যারা এখনো ভেনেজুয়েলার তেল আমদানি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতি নিয়ে তীব্র বিতর্ক, অর্থনীতির পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী ল্যারি সামার্সের সঙ্গে বর্তমান ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্টের শুল্ক নীতি নিয়ে তীব্র মতবিরোধ দেখা দিয়েছে। সম্প্রতি,
বিগত কয়েক বছর ধরেই ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খাচ্ছিল জেনেটিক পরীক্ষার কোম্পানি, 23andMe। অবশেষে দেউলিয়া হওয়ার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে তারা। রবিবার কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা চ্যাপ্টার ১১ দেউলিয়া সুরক্ষা চেয়ে
টেসলা গাড়ির বীমা কি ভাঙচুরের কারণে আরও বাড়বে? বৈদ্যুতিক গাড়ির জনপ্রিয়তা বাড়ার সাথে সাথে উন্নত প্রযুক্তির কারণে অনেক দেশে গাড়ির বীমার খরচও বাড়ছে। বিশেষ করে, টেসলা গাড়ির বীমা সাধারণত অন্যান্য
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ছোট্ট এলাকা, যা কানাডার উপর নির্ভরশীল, সেই অঞ্চলের মানুষজন ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির কারণে কঠিন পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন। ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের একেবারে উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত ‘পয়েন্ট রবার্টস’ নামের
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি এবং শেয়ার বাজারের গতিপ্রকৃতি নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। তার আগের মেয়াদের তুলনায়, বাজারে দরপতন হলেও এবার যেন ট্রাম্পের তেমন হেলদোল নেই।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ এখন ওয়ালমার্টের মতো বৃহৎ কোম্পানিগুলোর জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মার্কিন সরকার চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের উপর শুল্ক বৃদ্ধি করায়, এর প্রভাব