1. rajubdnews@gmail.com : adminb :
  2. babu.repoter@gmail.com : Babu : Nurul Huda Babu
April 13, 2025 3:12 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র মুখোমুখি: পরমাণু আলোচনা! ফুঁসছে বিশ্ব? যুদ্ধবিরতি ভেঙে হামলা: ইউক্রেন-রাশিয়ার পাল্টাপাল্টি অভিযোগে যুদ্ধের আগুনে ঘি! মার্কিন সীমান্তে সেনা পাঠালেন ট্রাম্প! কী হতে চলেছে? প্রকাশ্যে! মাইনক্রাফটের পর, আরও ৭টি গেমের সিনেমা আসছে! শিশুকে দরজার পাশে পাওয়া গেল, ঘটনার শেষে যা ঘটল… যুক্তরাজ্যে ভ্রমণকারীদের জন্য দুঃসংবাদ! মাংস ও দুগ্ধ আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা! হাতাতের ঝলকে সেল্টিকের উড়ন্ত জয়! শিরোপা কি হাতের মুঠোয়? দুই মহাদেশে মেয়েরা! মায়ের ভ্রমণের গোপন রহস্য ফাঁস, যা সবসময় সঙ্গে থাকে! লিজোর স্বাস্থ্য পরিবর্তনের গোপন রহস্য ফাঁস! কিভাবে হলো এই অসাধ্য সাধন? ইয়োকো ওনোর অন্য রূপ! জন লেননের অজানা গল্পে নতুন সিনেমা

প্রকাশ্যে থুথু: প্রেমিককে নিয়ে চরম বিতর্কে প্রেমিকা! কী রায় দেবেন?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Friday, April 4, 2025,

শিরোনাম: প্রকাশ্যে থুথু ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বে এক যুগল: সংস্কৃতি আর অভ্যাসের সংঘাত

সমাজের চোখে যা দৃষ্টিকটু, কারো কাছে হয়তো সেটাই স্বাভাবিক। এমনই এক বিতর্কের জন্ম হয়েছে এক যুগলের মধ্যে, যেখানে একজনের কাছে যা চরম অস্বস্তিকর, অন্যজনের কাছে তা-ই আবার দৈনন্দিন জীবনের অংশ।

ঘটনাটি হলো, যুক্তরাজ্যের বাসিন্দা, আহমেদ নামের এক ব্যক্তির প্রকাশ্যে থুথু ফেলার অভ্যাস নিয়ে।

তাঁর বান্ধবী, জেনিয়ার আপত্তি, আর এই নিয়েই যত বিপত্তি।

আহমেদের জন্ম ও বেড়ে ওঠা সৌদি আরবে। সেখানে প্রকাশ্যে থুথু ফেলাটা খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়।

বন্ধুদের মধ্যে এমনকী থুথু ফেলার প্রতিযোগিতা পর্যন্ত হতো। কিন্তু জেনিয়ার কাছে বিষয়টি অত্যন্ত আপত্তিকর।

তাঁর মতে, এটা অভদ্রতার লক্ষণ।

রাস্তায়, লোকজনের সামনে এমনটা করাটা তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারেন না।

জেনিয়ার মতে, বিষয়টি শুধু অস্বস্তিকরই নয়, বরং অনেক সময় তা অন্যদের কাছে বিরক্তির কারণও হয়।

তিনি জানান, তাঁর মা আহমেদের এই অভ্যাসে বেশ বিব্রত হয়েছিলেন।

অন্যদিকে, আহমেদের যুক্তি হলো, তাঁর বেড়ে ওঠার সংস্কৃতির সঙ্গে এটা জড়িত।

তাঁর মতে, থুথু ফেলা তাঁর কাছে নিছক একটি অভ্যাস, যা তিনি সহজে ত্যাগ করতে পারেন না।

তাঁর গলা শুকিয়ে যায় বলেই তিনি এটা করেন।

জেনিয়ার এই বিষয়ে বেশি সহনশীল হওয়া উচিত বলেও তিনি মনে করেন।

এই ঘটনা সংস্কৃতি আর অভ্যাসের এক দারুণ সংঘাত।

একদিকে যেমন রয়েছে একটি সংস্কৃতি, যেখানে এই কাজটি স্বাভাবিক, তেমনই অন্য একটি সংস্কৃতিতে এটি সম্পূর্ণভাবে অগ্রহণযোগ্য।

আমাদের সমাজে হয়তো এমন অনেক অভ্যাস রয়েছে যা এক এক জনগোষ্ঠীর কাছে স্বাভাবিক, কিন্তু অন্য কারো কাছে তা হয়তো বিরক্তির কারণ।

পোশাক-পরিচ্ছদ থেকে শুরু করে খাদ্যাভ্যাস—বিভিন্ন সংস্কৃতিতে রুচি ও অভ্যাসের ভিন্নতা দেখা যায়।

এই পরিস্থিতিতে, প্রশ্ন হলো, একজন মানুষের ব্যক্তিগত অভ্যাস, যা হয়তো তাঁর সংস্কৃতির অংশ, তা কি অন্য কারো অস্বস্তির কারণ হতে পারে?

আর যদি হয়, তাহলে সেই ক্ষেত্রে ব্যক্তিটির কী করণীয়?

যুগলের এই দ্বন্দ্বের সমাধান কী হতে পারে?

হয়তো এর কোনো সহজ উত্তর নেই, তবে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

তথ্য সূত্র: The Guardian

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT