1. [email protected] : adminb :
  2. [email protected] : Babu : Nurul Huda Babu
March 20, 2025 1:04 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
মাহমুদ খলিলের মামলা: নিউ জার্সিতে স্থানান্তরের নির্দেশ! পাকিস্তানের ‘সন্ত্রাস যুদ্ধ’: ভয়ঙ্কর পথে হাঁটা? অস্ট্রেলিয়ার রাগবি: আসন্ন ব্রিটিশ ও আইরিশ লায়ন্স চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে? প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে সেবাস্টিয়ান কোয়ের ‘জোয়ার’, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই! অস্কার জয়ের পরেই, এসএনএলে অভিষেক মাইকি ম্যাডিসনের!? মুখের ভেতর ফাটবে স্বাদের বিস্ফোরণ! মুক্তোর মতো দেখতে এই খাবারগুলো এখন মেন্যুতে! হুঁশিয়ারি! হুতিদের সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করার হুমকি ট্রাম্পের ফিল জোন্স: মাঠই আমার সবকিছু, ফুটবল খেলাটাই আসল! আদালতকে তোয়াক্কা না করার অভিযোগ, ট্রাম্পের মুখে নতুন সুর! ঐতিহাসিক ঘোষণা! ২০২৭ এ ট্যুর ডি ফ্রান্সের আকর্ষণ, এডিনবার্গ ও ইয়র্কশায়ারে!

বিচারপতি ব্রেইয়ার: ট্রাম্পের আক্রমণের মুখে বিচারপতিদের রক্ষা!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Wednesday, March 19, 2025,

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি স্টিফেন ব্রেইয়ার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষার পক্ষে কথা বলেছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন দেশটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন, সেই সময়ে তার কিছু নীতিমালার বিরুদ্ধে রায় দেওয়ায় ফেডারেল বিচারকদের তীব্র সমালোচনার শিকার হতে হয়। ব্রেইয়ার মনে করেন, বিচারকদের রাজনৈতিক চাপের ঊর্ধ্বে উঠে আইনের সঠিক ব্যাখ্যা করা উচিত।

২০২২ সালে সুপ্রিম কোর্ট থেকে অবসর গ্রহণ করা ব্রেইয়ার সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, দেশের প্রত্যেক বিচারক অবশ্যই তাদের সময়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত থাকেন। তবে এরপরেও তাদের বিতর্কিত মামলাগুলোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আইনের সঠিক ব্যাখ্যা অনুসরণ করতে হবে, যদিও সেই ব্যাখ্যা সব সময় নির্ভুল নাও হতে পারে।

ব্রেইয়ারের এই মন্তব্যের কারণ হলো, ট্রাম্প প্রশাসনের কিছু পদক্ষেপের বিরুদ্ধে ফেডারেল আদালত রায় দেওয়া শুরু করলে তার দল থেকে বিচারকদের তীব্র সমালোচনা করা হয়। এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল দ্রুত নির্বাসন প্রক্রিয়া বন্ধের রায়।

ট্রাম্প এই রায়ের সঙ্গে জড়িত বিচারকের অভিশংসন দাবি করেছিলেন। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস এক বিরল বিবৃতিতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষার কথা বলেন।

বিচারপতি রবার্টস বলেন, নিম্ন আদালতের রায়ে সংক্ষুব্ধ হলে, সংশ্লিষ্ট পক্ষকে আপিল করার সুযোগ দেওয়া উচিত, কোনো বিচারকের বিরুদ্ধে অভিশংসনের হুমকি দেওয়া কোনো সমাধান নয়। ব্রেইয়ার রবার্টসের এই পদক্ষেপকে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতি দেশের মানুষকে বিচার ব্যবস্থার কার্যকারিতা সম্পর্কে বোঝানোর চেষ্টা করছেন।

সাক্ষাৎকারে ব্রেইয়ারকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, দেশের বিচার বিভাগ কোনো সাংবিধানিক সংকটের দিকে যাচ্ছে কিনা। উত্তরে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তিনি বলেন, বিচারকদের জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, আইন অনুসরণ করা।

বিচারপতি ব্রেইয়ারকে ১৯৯৪ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন সুপ্রিম কোর্টে নিয়োগ দেন। তিনি ২০২২ সালে অবসর গ্রহণ করেন এবং তার স্থলাভিষিক্ত হন বিচারপতি কেতানজি ব্রাউন জ্যাকসন।

তথ্য সূত্র: সিএনএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 News 52 Bangla
Theme Customized BY RASHA IT