মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতি নিয়ে সিনেটরদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে, যা বিশ্ব অর্থনীতিতে নতুন উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেওয়া বাণিজ্য শুল্কের সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন তারা। এর
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর শুল্কের বোঝা আরও বাড়াতে চলেছে। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বুধবার থেকে এই শুল্কের হার কমপক্ষে ১০৪ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াতে পারে। এই
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতি: বিশ্ব অর্থনীতিতে টালমাটাল অবস্থা, উদ্বিগ্ন বাণিজ্য বিশ্লেষকরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির জেরে বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা বাড়ছে। তাঁর সরকার বিভিন্ন দেশের ওপর শুল্ক আরোপের
শেয়ারবাজারে অস্থিরতা: কিভাবে সামাল দেবেন আপনার বিনিয়োগ? সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশের বাণিজ্য নীতি, বিশেষ করে শুল্কের ঘোষণার কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে, আপনার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে, যা অনেকের মতে ‘ট্রাম্প স্ল্যাম্প’-এর লক্ষণ। সম্প্রতি প্রকাশিত কিছু পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে যে, বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। সংশ্লিষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের পর কয়লা শিল্পের প্রসারের লক্ষ্যে নতুন কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। মঙ্গলবার তিনি এই সংক্রান্ত একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করতে পারেন বলে
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি প্রায়শই বড় কর্পোরেট বিনিয়োগকে তাঁর অর্থনৈতিক এজেন্ডা সফল হওয়ার প্রমাণ হিসেবে তুলে ধরেন। কিন্তু এই নীতির অস্থিরতা ব্যবসায়ীদের জন্য এক গভীর অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে। পরিস্থিতি
শেয়ার বাজারে মন্দা: বাংলাদেশের জন্য এর অর্থ কি? আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ে চলমান উদ্বেগের মধ্যে, বিশ্বের বৃহত্তম শেয়ার বাজার, ওয়াল স্ট্রিট আবার একটি মন্দার দিকে যাচ্ছে কিনা সেই আলোচনা শুরু হয়েছে।
বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধের আঁচ: শুল্কের কোপে টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি, বাংলাদেশের জন্য কী সম্ভাবনা? আন্তর্জাতিক বাজারে অস্থিরতা: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতি ঘোষণার পর বিশ্ব শেয়ার বাজারে বড় ধরনের
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে শিশুশ্রম বন্ধের উদ্দেশ্যে পরিচালিত বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থ সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে থাকা সরকারের কর্মদক্ষতা বিভাগ (Department of Government Efficiency – DOGE) এই সিদ্ধান্ত